Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

এক নজরে রুমা উপজেলা

উপজেলা সম্পর্কিত তথ্য

এক নজরে রুমা  উপজেলা

এক নজরে রুমা  উপজেলা

 

 

ভৌগলিক পরিচিতি

দূর্গম পাহাড়ী প্রাকৃতিক বনাঞ্চল ।

সীমানা-উঃ- রোয়াংছড়ি উপজেলা।

          দঃ- থানছি উপজেলা ।

          পূঃ- বিলাইছড়ি উপজেলা।

          পঃ-বান্দরবান সদর ও লামা।

উপজেলার পটভূমি

১৯১৭ সালে রাঙ্গামাটি জেলা এবং বান্দরবান মহকুমার অধীনে বর্তমান রুমা উপজেলা থানা হিসেবে আত্নপ্রকাশ করে। ১৯৮৩ সালে প্রশাসনিক বিকেন্দ্রীকরণের ফলে রুমা উপজেলায় রুপান্তরিত হয়।বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশী পাহাড়-পর্বত এবং বৈচিত্র্যময় অপার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যের সমাহার সমৃদ্ধ রুমা উপজেলা। যোগাযোগ দুর্গমতা ও আবাসন সুবিধার সীমাবদ্ধতার কারণে দেশের সাধারণ জনগোষ্ঠীর জন্য রুমা সর্বত্র বিচরণ এখনো কষ্টসাধ্য। বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পর্বত-শৃঙ্গ তাজিংডং ও সর্বোচ্চ পর্বতমালা কেউক্রাডং, সমুদ্রপৃষ্ঠ হতে সাড়ে তিন হাজার ফুট উচুঁতে প্রাকৃতিক ভাবে সৃষ্ট বিশাল জলধার বগালেক এবং ঋজুক জলপ্রপাত এ উপজেলায় অবস্থিত। এ উপজেলায় ১১টি ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী আছে। এ উপজেলার জনগণের শিক্ষার হার খুবই কম। সাধারণ জনগণ এখনো মূলত জুম চাষের উপর নির্ভরশীল। তবে পর্যটন শিল্প বিকাশের ক্ষেত্রে রুমায় অপার সম্ভাবনা রয়েছে।

ইউনিয়ন সমূহ

ইউনিয়নঃ- ০৪(চার)টি।

 

# ১নং পাইন্দু ইউনিয়ন।

# ২নং রুমা ইউনিয়ন।

# ৩নং রেমাক্রীপ্রাংসা ইউনিয়ন।

# ৪নং গ্যালেংগা ইউনিয়ন।

উপজেলার ঐতিহ্য

পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসকারী সকল ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর বসবাস রয়েছে এ উপজেলায়। প্রত্যেক ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর স্বতন্ত্র জীবনধারা এ উপজেলারানন্য বৈশিষ্ট্য।

ভাষা ও সংস্কৃতি

বাঙালীসহ ১১টি ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর বসবাস এ উপজেলায়। যাদের প্রত্যেকের আলাদা সংস্কৃতি ও ভাষা রয়েছে।

মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা

( ইউনিয়ন ভিত্তিক)

    এ উপজেলায় কোন মুক্তিযোদ্ধা নেই।

 

দর্শনীয় স্থান

তাজিংডংঃ-বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ। উচ্চতা ৪৫৯৯ ফুট। উপজেলা সদর থেকে ৩০ কিঃমিঃ দূরে রেমাক্রীপ্রাংসা মৌজায় অবস্থিত। উঁচু নিচু পাহাড়ী পথে  অপরুপ স্নিগ্ধতায় তাজিংডং ভ্রমন রোমাঞ্চকর।

বগালেকঃ- ২৭০০ ফুট উঁচু পাহাড় চুড়ায় প্রাকৃতিকভাবে আনুমানিক ১৫.০০ একর স্বচ্ছ জলের মনোরম সরোবর।উপজেলা সদর থেকে ১৫ কিঃমিঃ দূরে রুমা মৌজায় অবস্থিত। এ লেক বিষয়ে বিভিন্ন রুপকথা স্থানীয় জনগণের মধ্যে প্রচলিত আছে। গঠন শৈলী দেখে মৃত আগ্নেয়গিরির জ্বালামুখ বলে ধারনা করা হয়।

কেওক্রাডংঃ-উপজেলা সদর থেকে ২২ কিঃমিঃ দূরে ৪৩৩২ ফুট উচ্চতা বিশিষ্ট বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ। রেমাক্রীপ্রাংসা মৌজায় অবস্থিত।

রিজুক জলপ্রপাতঃ-পাহাড় বেয়ে অবিরল ধারায় প্রায় ৩০০ ফুট উচুঁ থেকে সাংগু নদীর বুকে ঝরেপড়া জলপ্রপাতটি উপজেলা সদর হতে ৭ কিঃমিঃ দূরে পান্তলা মৌজায় অবস্থিত। ঝর্ণার রিমঝিম সুরের মূছনা ও শীতল জলের ধারায় অপরুপ সৌন্দর্য।

প্রখ্যাত ব্যক্তিত্ব

   উল্লেখযোগ্য প্রখ্যাত ব্যক্তিত্ব নেই।

খেলাধুলা ও বিনোদন

ফুটবল এখানকার প্রধান খেলা। প্রত্যেক ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর নিজস্ব গান ও নৃত্য রয়েছে। যা তাদের বিভিন্ন উৎসবে পরিবেশন করা হয়।

প্রাকৃতিক সম্পদ

এ উপজেলায় কোন খনিজ সম্পদ নেই। তবে বনজ ও ফলজ সম্পদে ভরপুর এ উপজেলা

নদ-নদী

সাংগু নদী।

ব্যবসা-বাণিজ্য

প্রধানত আম,আনারস,কলা, আদা ও হলুদের ব্যবসার প্রাণকেন্দ্র এ উপজেলা।

হোটেল ও আবাসন

এ উপজেলায় সরকারী পর্যায়ে ২টি রেস্ট হাউজ এবং বেসরকারী পর্যায়ে ৫টি আবাসিক হোটেল ও রেস্ট হাউজ আছে।

যোগাযোগ ব্যবস্থা

সীমিত পাকা সড়ক ও নৌ যোগাযোগ ব্যবস্থা। অধিকাংশ এলাকা পায়ে হাঠা পাহাড়ী পথ।

পত্র পত্রিকা

স্থানীয় ভাবে কোন পত্রিকা প্রকাশিত হয় না।

হাট-বাজার

০২(দুই)টি ।

জাতীয় সংসদ সদস্য

জনাব বীর বাহাদুর উশৈসিং

মাননীয় সংসদ সদস্য

৩০০-পার্বত্য বান্দরবান।

 

 

 

স্বাস্থ্য বিষয়ক

( ইউনিয়ন/ পৌরসভা ভিত্তিক)

হাসপাতাল / স্বাস্থ্যকেন্দ্র- ০১

রেজিষ্টার্ড ডাক্তার        - ০৪

স্বাস্থ্য কর্মীর তালিকা

স্বাস্থ্য কর্মসূচি

কৃষি বিষয়ক

 

 

সার ডিলার এর তালিকা ( ইউনিয়ন ভিত্তিক)

সদর ইউনিয়নঃ মেসার্স জুয়েল এন্ড সন্স ।

পাইন্দু ইউনিয়নঃ মেসার্স জাইম এন্টারপ্রাইজ।

গ্যালেংগা ইউনিয়নঃ মেসার্স রাববী এন্টারপ্রাইজ।

রেমাক্রীপ্রাংসা ইউনিয়নঃ নাই।

খাদ্য উৎপাদন